বর্তমানে অনলাইনে যদি সিরিয়াসলি ব্যবসা করতে চান তাহলে একটা ওয়েব সাইট অবশ্যই দরকার। কারণ ওয়েব সাইট এর মধ্যে পিক্সেল সেট আপের মাধ্যমে সহজে জানতে পারবেন কতো জন PageView, Add to Cart, Checkout এবং Purchase করলো। তো এটা জেনে আবার কী লাভ?
হুম… ধরেন আপনার ওয়েব সাইট থেকে ১০ জন প্রোডাক্ট ক্রয় করলো। কোন ধরনের মানুষ এই Purchase করছে তাদের ডাটা কিন্তু পিক্সেলের মাধ্যমে ফেসবুকের কাছে চলে গেছে। এখন এই ধরনের মানুষদের কাছেই শুধু ফেসবুক আপনার অ্যাড নিয়ে যাবে। তাহলে আপনার লাভ কি হচ্ছে?
আলতো ফালতো মানুষদের কাছে রিচ না করে সঠিক মানুষদের কাছে রিচ করার ফলে প্রথমতো আপনার অ্যাড খরচ কমবে দ্বিতীয়তো বিক্রির সংখ্যা বাড়বে।
আর এই জিনিস আপনি ওয়েব সাইট ছাড়াও আরেকটা জিনিসের মাধ্যমে করতে পারবেন, তা হচ্ছে ল্যান্ডিং পেইজ।
ল্যান্ডিং পেইজ হলো একটি এক পেইজের ওয়েব সাইট যেখানে ভিজিটররা বিজ্ঞাপন বা অন্য কোনো উৎস থেকে ক্লিক করে প্রবেশ করে। ল্যান্ডিং পেইজের মূল উদ্দেশ্য হলো ভিজিটরদের একটি নির্দিষ্ট পদক্ষেপ গ্রহণে উৎসাহিত করা, যেমন:
ল্যান্ডিং পেইজ হলো একটি One Page Website যার মূল লক্ষ্য থাকে ভিজিটরদের কাস্টমারে রূপান্তর করা।
ল্যান্ডিং পেইজ এর মধ্যে আপনার প্রোডাক্ট এর Offer, Features, Benefit, এবং Customer review দেওয়া থাকে এর ফলে আপনার প্রোডাক্ট বিক্রি হওয়ার সম্ভাবনা কয়েকগুণ বেড়ে যায়।
এতোদিন আপনারা Facebook এ ADs run করার সময় Call To Action button এ “Send Message” ব্যবহার করতেন, কিন্তু ল্যান্ডিং পেইজ ব্যবহার করে ADs run করার সময় “Order Now” button ব্যবহার করবেন এবং Url হিসেবে, আপনার ল্যান্ডিং পেইজ এর Url ব্যবহার করতে হবে।
বর্তমানে অনলাইন ব্যবসায় অতিরিক্ত কম্পিটিশনের কারণে আগের তুলনায় AD খরচ বেড়ে গেছে। তাই এই মুহূর্তে Pixel এর মাধ্যমে কাস্টম অডিয়েন্স তৈরি করে মার্কেটিং করতে পারলে কম খরচে বেশি সেল করা সম্ভব হবে। আর এর জন্য প্রয়োজন একটি মার্কেটিং ফ্রেন্ডলি ল্যান্ডিং পেইজ ।
জি অবশ্যই। মনে করুন, কাজ শেষ হওয়ার ১ মাস পর আপনি চাচ্ছেন ডেলিভারি চার্জ update করতে অথবা কোনো text বা image update করতে, এক্ষেত্রে সম্পূর্ণ ফ্রী সাপোর্ট পাবেন Life-Time এর জন্য ইনশাআল্লাহ।